নমস্কার হিন্দু শাস্ত্র জ্ঞান পরিবারে সকলকে স্বাগত জানাই । আমরা সকলে জানি যে জীবনে চলতে গেলে বাস্তুশাস্ত্র খুবই গুরুত্বপূর্ণ । বাস্তুশাস্ত্র মেনে চললে আমরা জীবনে অনেক বাধা বিপত্তি কাটিয়ে এগিয়ে যেতে পারি । আজ আপনারা এমন কিছু বাস্তু টিপস জানবেন যেগুলো মেনে চললে আপনার সন্তানের ভবিষ্যৎ খুবই উজ্জ্বল এবং আনন্দময় হবে । তো চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই বাস্তু টিপসগুলো আর এর জন্য আপনারা পোস্টটি মনোযোগ সহকারে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন ।
বাস্তু মতে আমাদের ঘরবাড়ি তৈরী করার কিছু বিশেষ টিপস বা নিয়ম রয়েছে , যেমন বাড়িতে শোবার ঘর কোন দিকে হবে বা রান্নাঘর কোনদিকে হবে ইত্যাদি। তাহলে ঘরের সুখ শান্তি বজায় থাকে । তেমনি সন্তানের জন্য ঘর তৈরীর কিছু বিশেষ নিয়ম বর্ণিত রয়েছে বাস্তু শাস্ত্রে।
আপনার সন্তান কি খুব দুষ্টু ? পড়াশোনায় অমনোযোগী ? আপনার কথা শোনে না ?
এর জন্য বাস্তুশাস্ত্র দায়ী নয় তো ? বাস্তুশাস্ত্রকে অমান্য করে বাচ্চাদের ঘর তৈরী করলে তা আপনার বাচ্চার ক্ষতি করতে পারে । তাই প্রথম থেকেই সাবধান হয়ে পড়ুন । তো চলুন জেনে নেওয়া যাক বাচ্চাদের ঘরের জন্য কি কি বাস্তু টিপস রয়েছে ।
১) বাচ্চাদের ঘরের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত স্থান হলো বাড়ির পূর্ব দিক বা উত্তর-পূর্ব দিক । কখনই দক্ষিণ পশ্চিম বা দক্ষিণ দিকে ঘর রাখবেন না ।
২) পড়ার টেবিলে বাচ্চারা যেন পূর্বদিকে মুখ করে পড়তে বসে । আর টেবিল ঘরের পূর্ব পশ্চিম কোণে রাখা উচিত ।
৩) বাচ্চাদের পড়ার বই, খাতা, কলম অর্থাৎ পড়ার সকল সরঞ্জাম যেন টেবিলের পাশেই থাকে ।
৪) বাচ্চারা ঘুমানোনোর সময় যেন বিছানায় পূর্ব দিকে মাথা রেখে ঘুমায় । দক্ষিণ দিকে মাথা রেখে ঘুমানো একেবারেই উচিত নয় ।
৫) আপনার সন্তানের ঘর যদি বাড়ির উত্তর পূর্ব দিকে থাকে তবে হালকে গোলাপি রঙের পর্দা লাগান আর যদি অন্য কোনো দিকে থাকে হালকা বেগুনি বা নীল রঙের পর্দা লাগান । এর ফলে বাচ্চার মন শান্ত থাকে এবং তার স্বভাব চরিত্র খুব ভালো হয় ।
৬) বাচ্চার ঘরের রং যেন খুব বেশি চওড়া না হয় । নাহলে বাচ্চার পড়াশোনায় মন বসবে না । হালকা রং মাথা ঠান্ডা রাখে আর তার ফলে পড়াশোনাতেও মন বসে ।
এই কয়েকটি টিপস মেনে চললে আপনার সন্তানের জীবনে কখনো বাধা বিপত্তি আসবে না আর যদি এসেও যাই তাহলে সেটা কাটিয়ে সে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারবে ।
এই টিপসগুলো মানুন আর দেখুন ম্যাজিক । আশা করি পোস্টটি আপনার ভালো লেগেছে আর যদি আপনার কোনো কিছু জিজ্ঞাসা করার থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করবেন।
পোস্টটি ভালো লাগলে যতটা সম্ভব শেয়ার করুন যেন সবাই তাদের সন্তানদের জন্য বাস্তুশাস্ত্র মতে উপযুক্ত পরিবেশ তৈরী করতে পারে । আর একটি ছোট্ট অনুরোধ রইলো আপনারা যদি এখনো আমার চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করেননি তো এখুনি করে নিন । খুব শিগ্রই আরও নতুন নতুন টিপস নিয়ে আসব ।
পোস্টটি দেখার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ । আপনার দিনটি শুভ হোক ।
সন্তানের ভবিষ্যৎ তৈরী করতে কিছু বাস্তু টিপস |
বাস্তু মতে আমাদের ঘরবাড়ি তৈরী করার কিছু বিশেষ টিপস বা নিয়ম রয়েছে , যেমন বাড়িতে শোবার ঘর কোন দিকে হবে বা রান্নাঘর কোনদিকে হবে ইত্যাদি। তাহলে ঘরের সুখ শান্তি বজায় থাকে । তেমনি সন্তানের জন্য ঘর তৈরীর কিছু বিশেষ নিয়ম বর্ণিত রয়েছে বাস্তু শাস্ত্রে।
আপনার সন্তান কি খুব দুষ্টু ? পড়াশোনায় অমনোযোগী ? আপনার কথা শোনে না ?
এর জন্য বাস্তুশাস্ত্র দায়ী নয় তো ? বাস্তুশাস্ত্রকে অমান্য করে বাচ্চাদের ঘর তৈরী করলে তা আপনার বাচ্চার ক্ষতি করতে পারে । তাই প্রথম থেকেই সাবধান হয়ে পড়ুন । তো চলুন জেনে নেওয়া যাক বাচ্চাদের ঘরের জন্য কি কি বাস্তু টিপস রয়েছে ।
১) বাচ্চাদের ঘরের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত স্থান হলো বাড়ির পূর্ব দিক বা উত্তর-পূর্ব দিক । কখনই দক্ষিণ পশ্চিম বা দক্ষিণ দিকে ঘর রাখবেন না ।
২) পড়ার টেবিলে বাচ্চারা যেন পূর্বদিকে মুখ করে পড়তে বসে । আর টেবিল ঘরের পূর্ব পশ্চিম কোণে রাখা উচিত ।
৩) বাচ্চাদের পড়ার বই, খাতা, কলম অর্থাৎ পড়ার সকল সরঞ্জাম যেন টেবিলের পাশেই থাকে ।
৪) বাচ্চারা ঘুমানোনোর সময় যেন বিছানায় পূর্ব দিকে মাথা রেখে ঘুমায় । দক্ষিণ দিকে মাথা রেখে ঘুমানো একেবারেই উচিত নয় ।
৫) আপনার সন্তানের ঘর যদি বাড়ির উত্তর পূর্ব দিকে থাকে তবে হালকে গোলাপি রঙের পর্দা লাগান আর যদি অন্য কোনো দিকে থাকে হালকা বেগুনি বা নীল রঙের পর্দা লাগান । এর ফলে বাচ্চার মন শান্ত থাকে এবং তার স্বভাব চরিত্র খুব ভালো হয় ।
৬) বাচ্চার ঘরের রং যেন খুব বেশি চওড়া না হয় । নাহলে বাচ্চার পড়াশোনায় মন বসবে না । হালকা রং মাথা ঠান্ডা রাখে আর তার ফলে পড়াশোনাতেও মন বসে ।
এই কয়েকটি টিপস মেনে চললে আপনার সন্তানের জীবনে কখনো বাধা বিপত্তি আসবে না আর যদি এসেও যাই তাহলে সেটা কাটিয়ে সে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারবে ।
এই টিপসগুলো মানুন আর দেখুন ম্যাজিক । আশা করি পোস্টটি আপনার ভালো লেগেছে আর যদি আপনার কোনো কিছু জিজ্ঞাসা করার থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করবেন।
পোস্টটি দেখার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ । আপনার দিনটি শুভ হোক ।
0 Comments